শনিবার রাতের নফল নামায
হযরত আনাস্ ইবনে মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেছেন এ রাতে যে কোন সময় ২০ রাকা’আত নামায পড়া যায়। এর প্রতি রাক’আতে সূরা ফাতিহার পরে ৫০ বার সূরা ইখলাছ এবং একবার করে সূরা ফালাক্ব ও নাস পড়তে হয়। নামাযের পর ১০০ বার করে ইস্তিগফার ও দুরূদ শরীফ পড়তে হয়। অতঃপর নিম্নের দোয়াটি ১০০ বার পড়ে তৎপর তার পরের দোয়াটিও ১০০ বার পড়তে হয়।
প্রথম দোয়াটি হল :
لَاحَوْلَوَلَاقُوَّةَاِلَّابِاللهِالْعَلِىِّالْعَظِيْمِ .
উচ্চারণ : লাহাওলা ওয়া লাক্বুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিয়্যিল আযীম।
দ্বিতীয় দোয়াটি হল :
اَشْهَدُاَنْلَّاۤاِلٰهَاِلَّااللهُوَاَشْهَدُاَنَّاٰدَمُصَفِىُاللهِوَفِطْرَتُهٗوَاِبْرَاهِيْمُخَلِيْلُاللهِعَزَّوَجَلَّوَمُوْسٰىكَلِيْمُاللهِتَعَالٰىوَعِيْسٰىرُوْحُاللهِسُبْحَانَهٗ . وَمُحَمَّدُحَبِيْبُاللهِعَزَّوَجَلَّ.
উচ্চারণ : আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্নাঁ আদামু সফীউল্লাহি ওয়া ফিত্রাতুহূ; ওয়া ইব্রাহীমু খলীলুল্লাহি আয্যা ওয়া জাল্লা; ওয়া মূসা কালীমুল্লাহি তা’আলা ওয়া ঈসা রুহুল্লাহি সুব্হানূহু; ওয়া মুহাম্মাঁদু হাবীবুল্লাহি আযযা ওয়া জাল্লা।
শনিবার দিবসের নফল নামায
হযরত সাঈদ (রাঃ) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন,রবিবার রাতের মধ্যে যে কোন সময় চার রাক’আত নামায পড়া যায়। এ নামায এক সালামে পড়তে হয়। এর প্রতি রাক’আতে সূরা ফাতিহার পরে ৩ বার সূরা কাফিরূন মিলিয়ে পড়তে হয়। নামায শেষে আয়াতুল কুরসী পড়তে হবে। এ নামাযী ব্যক্তি এক বছর রোযা রাখার তুল্য ছাওয়াব লাভ করবে এবং একটি হজ্জ ও ওমরার সমান সওযাব পাবে আর কেয়ামতের দিন আরশের ছায়ায় নবী ও শহীদের সঙ্গে স্থান লাভ করবে। নামায শেষে নিজের ও পিতা-মাতার গুনাহ্ মার্জনার জন্য দোয়া করতে হবে।
নফল নামাযের নিয়ত
نَوَيْتُاَنْاُصَلِّـىَلِلّٰهِتَعَالٰىرَكَعَتَىْصَلٰوةِاَلنَّفْلِمُتَوَجِّهًااِلٰىجِهَةِالْكَعْبَةِالشَّرِيْفَةِاَللهُاَكْبَرْ .
উচ্চারণ : নাওয়াইতু আন্ উছোয়াল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাক্’আতাই ছলাতিন্ নফলি মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বাতিশ্ শারীফাতি আল্লাহু আকবার।
বাংলা নিয়ত : আমি কিবলামুখী হয়ে আল্লাহর ওয়াস্তে দু’রাকাত নফল নামাযের নিয়্যত করলাম। আল্লাহু আকবার।
ফজর নামাযের তসবীহ্
১। আল্লাহর নামের জিকিরে গুনাহ্ মাফ : আল্লাহু ১০০ বার
আল্লাহ্ الله শব্দটি বিশ্ব জগতের মালিক ও সৃষ্টিকর্তার খাস নাম। আল্লাহ নামটি লিঙ্গ ও বচনভেদ হইতে সম্পূর্ণ মুক্ত। আল্লাহ বলিতে একমাত্র লাশরীক আল্লাহকেই বুঝায়। এই জন্য এই নামকে ইসমে জাত বলা হয়। আল্লাহ নামটি ইসমে আজম। হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেন যে ব্যক্তি ফজরের সময় আল্লাহ আরবী নামটি ১০০ বার জিকির করিয়া নিম্নোক্ত ৬টি নাম একবার করিয়া পাঠ করিবে সে ব্যক্তি গুনাহ হইতে এমনভাবে মুক্ত হইবে যেন সে এইমাত্র মাতৃগর্ভ হইতে ভূমিষ্ঠ হইল। তার আমলনামা উজ্জ্বল ও স্বচ্ছ থাকিবে এবং সেই ব্যক্তি বেহেশতে দাখিল হইবে। ৬টি নাম-
(ক) جَلَّجَلَالُه (জাল্লা জালালুহু) – আল্লাহর মহত্ব সর্বোপরি।
(খ) وَعَمَّنَوَالُه (ওয়া আম্মানাওয়ালুহু)- আল্লাহর দয়া অসীম।
(গ) وَجَلَّثَنَائُه (ওয়াজাল্লাছানাউহু)- তাঁহার প্রশংসা বড়।
(ঘ) وَتَقَدَّسَتْاَسْمَائُه (ওয়াতাকাদ্দাসাত আসমাউহু)- তাঁহার নামসমূহ পবিত্র।
(ঙ) واَعْظَمَشَانُه(ওয়া আজামাশানুহু)- তাহার গৌরব সর্বোচ্চ।
(চ) وَلَااِلٰهَغَيْرُه (ওয়ালা ইলাহা গাইরুহু) তিনি ছাড়া আর কোন উপাস্য নাই।
২। (ক) সুবহানাল্লাহ্- ৩৩ বার سُبْحَانَاَللهِ
(খ) আলহামদুলিল্লাহ্- ৩৩ বার اَلحَمْدُلِهِٰ
(গ) আল্লাহু আকবার – ৩৪ বার اَلله اَكْبَرْ
(ঘ) লাইলাহা ইল্লাল্লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়াহুয়া
আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির- ১বার।
لَاۤاِلٰهَاِلَّااللهُلَهُالْمُلْكُوَلَهُالْحَمْدُوَهُوَعَلٰىكُلِّشَئٍقَدِيْر.
৩। হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম- ১০০ বার। هُوَالْحَـىُّالْقَيُّوْمِ
৪। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ – ১০০ বার।
لَاۤاِلٰهَاِلَّااللهُمُحَمَّدُرَّسُوْلُاللهِ.
৫। লাইহা ইল্লাল্লাহুল মালিকুল হাক্কুল মুবীন – ১০০ বার।
لَاۤاِلٰهَاِلَّااللهُالْمَلِكُالْحَقُّالْمُبِيْنِ.
৬। ইয়া মুছাব্বিবাল আসবাবি ছাব্বিব- ১৫ বার।
يَامُسَبِّبَالْاَسْبَابِسَبِّبْ.
৭। বিস্মিল্লাহিল্লাজি- লাইয়া দুর্-রু মাআসমিহি শাইউন ফিল আরদি ওয়ালা ফিস্ সামায়ি ওয়াহুয়াস ছামিউল আলিম – ৩ বার।
بِسْمِاللهِالَّذِىْلَايَضُرُّمَعَاسْمِهشَىْءٌ فِىالْاَرْضِوَلَافِىالسَّمَآءِوَهُوَالسَّمِيْعُالْعَلِيْمِ –
৮। হাসবি আল্লাহু লাইহা ইল্লাহুয়া আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়াহুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম – ৭ বার।
حَسْبِىَاللهُلَاۤاِلٰهَاِلَّاهُوَعَلَيْهِتَوَكَّـلْتُوَهُوَرَبُّالْعَرْشِالْعَظِيْمِ .
৯। তিন তসবিহ্ :
প্রথম তসবিহ্ :
সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর – ১০০ বার।
سُبْحَانَاللهِوَالْحَمْدُلِهِٰوَلَاۤاِلٰهَاِلَّااللهُوَاللهُاَكْبَرُ.
দ্বিতীয় তসবিহ্ :
আস্তাগ ফিরুল্লাহা রাব্বি মিনকুল্লি জ্যাম্বিউ ওয়াআতুবু ইলাইহি। – ১০০ বার।
اَسْتَغْفِرُاللهَرَبِّـىمِنْكُلِّذَنْبٍوَّاَتُوْبُاِلَيْهِ .
তৃতীয় তসবিহ্ :
আল্লাহুম্মা সল্লি আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিনিন্ নাবিয়য়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আ’লা আলিহি ওয়া সাল্লিম- ১০০ বার।
اَللّٰهـُمَّصَلِّىعَلٰىسَيِّدِنَامُحَمَدِنِالنَّبِـىِّالاُمِّـىِّوَعَلٰىاٰلِهوَسَلِّمِ.
তিন তাসবীহের ফজীলত
তিন তাসবীহের ফযীলত এ সংক্ষিপ্ত কিতাবে লিখে শেষ করা যাবে না। তারপরও কয়েকটি হাদীস উল্লেখ করা হলো। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,এই তাসবীহ পড়া সমগ্র পৃথিবী অপেক্ষাও আমার নিকট অধিক প্রিয়। (মিশকাত)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,এ তাসবীহ যে ব্যক্তি দৈনিক একশত বার পড়বে তার গোনাহ মাফ করে দেয়া হবে যদিও তা সমুদ্রের ফেনার চেয়ে বেশি হয়। (মিশকাত)
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,যে ব্যক্তি সকাল সন্ধ্যায় একশত বার এ তাসবীহ পড়বে কিয়ামতের দিন তার চেয়ে শ্রেষ্ঠ বাক্য নিয়ে কেউ উপস্থিত হতে পারবে না। কেবল সেই ব্যক্তি ব্যতীত যে অনুরূপ বা তার চেয়ে বেশি পড়েছে। (মিশকাত)
চাশত নামাযের তসবিহ্
১। ৩৩ আয়াত- ১বার।
২। হাসবুন্নাল্লাহু ওয়া নিইমাল ওয়াকিল নিইমাল মাওলা ওয়া নিইমান্ নাসির- ৫০০ বার।
৩। আমান্তু বিল্লাহি আলিয়্যিল আজিম ওয়া তাওয়াক্কালতু আলাল হাইয়্যুল কাইয়্যুম যতবার খুশী।
[আল্লাহর প্রিয় হওয়ার আমল]
৪। ইন্নাল্লাহা বিন্নাসি লারাউফুর রাহিম- ২১ বার ।
৫। ইয়া মুকাল্লিাবাল্ কুলব ক্কালিব আলা দ্বীনিকা- যতবার খুশি।
[ঈমান দৃঢ় হওয়ার আমল]
৬। ইয়া মুজিবু – ১০০ বার।
৭। দরুদ শরীফ – ১১ বার।
৮। ইয়া নূরু (দিল নুরানী হওয়ার জন্য)।
৯। সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী। – ১০০ বার।
জোহর নামাযের তসবিহ্
১।(ক) সুবহান আল্লাহ্- ৩৩ বার اللهِسُبْحَانَ
(খ) আলহামদুলিল্লাহ্- ৩৩ বার اَلحَمْدُللهِ
(গ) আল্লাহ আকবার – ৩৪ বার اَكْبَرْاَللهُ
لَااِلٰهَاِلَّااللهُلَهالْمُلْكُوَلَهُالْحَمْدُوَهُوَعَلٰىكُلِّشَئٍقَدِيْرُ .
লাইলাহা ইল্লাল্লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লে শাইয়িন কাদির- ১বার।
২। ইয়া সাত্তারু- ১০০ বার। يَاسَتَّارُ
৩। আল্লাহুস্ সামাদ – ১০১ বার। اَللهُالصَّمَدُ
৪। ইয়া বারিউ- ৭ বার। يَابَرِئُ
৫। ইয়া মুছাব্বিবাল আসবাবি ছাব্বিব- ১৫ বার।
يَامُسَبَّبُالْاَسْبَابِسَبِّبُ .
৬। হুয়াল আলিয়্যুল আজিম – ১০০ বার। هُوَالْعَلِىُّالْعَظِيْمُ
যাওয়াল নামাযের তসবিহ্
১। আল্লাহর ৯৯ নাম- ১বার।
২। দরুদ শরীফ- ১০০ বার।
৩। লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহিল আলিয়্যিল
আজিম-৫০০ বার।
৪। সূরা বাকারা – ১ম ও ২য় আয়াত – ১ বার।
৫। সূরা বাকারার শেষ – ২ আয়াত – ১ বার।
৬। সূরা ফাতেহা – ৩ বার।
৭। সূরা ইখলাস – ৩ বার।
৮। ইয়া মুজিবু- ১০০ বার।
৯। ইয়া মুকাল্লিবাল কুলুব ক্কাল্লিব আলা দ্বীনিকা- যতবার খুশী।
১০। মুনাজাতের পূর্বে দরুদ শরীফ – ১১ বার।
আসর নামাযের তসবিহ্
১। (ক) সুবহান আল্লাহ্- ৩৩ বার اللهِسُبْحَانَ
(খ) আলহামদুলিল্লাহ্- ৩৩ বার اَلحَمْدُللهِ
(গ) আল্লাহ আকবার – ৩৪ বার اَكْبَرْاَللهُ
২। লাইলাহা ইল্লাল্লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লে শাইয়িন কাদির- ১বার।
لَااِلٰهَاِلَّااللهُلَهُالْمُلْكُوَلَهُالْحَمْدُوَهُوَعَلٰىكُلِّشَئٍقَدِيْرُ .
৩। হুয়ার রাহমানুর রাহীম – ১০০ বার। يَارَحْمٰنُالرَّحِيْمِ
৪। ইয়া জাল জালালী ওয়াল ইকরাম- ১০০ বার। يَاذَالْجَلَالِوَالْاِكْرِامِ
৫। আস্তাগ ফিরুল্লাহা ইন্নাহু কানা গাফ্ফারা – ৭০ বার।
اَسْتَغْفِرُاللهَاِنَّهُكَانَغَفَّارَ.
৬। লা হাওলা ওয়ালা কুয়াতা ইল্লাবিল্লাহিল আলিয়্যিল
আজিম – ১০১ বার।
لاَحَوْلَوَلَاقُوَّةَاِلَّابِاللهِالعَلِىِّالْعَظِيْمِ .
৭। ইয়া মালিকু -৩০৩ বার {সূর্যাস্তের সময়} গুনাহ মাফের দোয়া।
يَامٰالِكَالْمُلْكِ
৮। ইয়া মুসাব্বিবাল আসবাবে সাব্বিব – ১৫ বার।
يَامُسَبِّبَالْاَسْبَابِسَبِّبْ .
মাগরিব নামাযের তসবিহ্
১। (ক) সোবহান আল্লাহ্ – ৩৩ বার। اللهِسُبْحَانَ
(খ) আলহামদুলিল্লাহ – ৩৩ বার। اَلحَمْدُللهِ
(গ) আল্লাহু আকবার – ৩৪ বার। اَكْبَرْاَللهُ
লাইলাহা ইল্লাল্লাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুলহামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লে শাইয়িন কাদির -১বার।
لَااِلٰهَاِلَّااللهُلَهُالْمُلْكُوَلَهُالْحَمْدُوَهُوَعَلٰىكُلِّشَئٍقَدِيْرُ .
২। হুয়াল গাফুরুর রাহিম – ১০০ বার। هُوَالْغَفُوْرُالرَّحِيْمِ
৩। লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূল্লাল্লাহ- ১০০ বার।
لَااِلٰهَاِلَّااللهُمُحَمَّدُالرَّسُوْلُاللهِ
৪। ইয়া সাত্তারু – ১০০ বার। [গুনাহ্ মাফের জন্য] يَاسَتَّارُ
৫। ইয়া জাল জালালে ওয়াল ইকরাম – ১০০ বার। يَاذَالْجَلَالِوَالْاِكْرَامِ
৬। বিস্মিল্লাহির রাহমানির রাহিম- ১০০ বার। بِسْمِاللهِالرَّحْمٰنِالرَّحِيْمِ
৭। ইয়া মুজিবু – ১০০ বার। يَامُجِيْبُ
[যে কোন দোয়া করার পূর্বে ইয়া মুজিবু – ১০০ বার পড়ে দোয়া করলে ঐ দোয়া কবুল হয় ]
৮। ইয়া মুসাবিব্বাল আস্বাবে ছাব্বিব – ১৫ বার।
يَامُسَبِّبَالْاَسْبَابِسَبِّبْ
৯। বিস্মিল্লাহিল্লাজি লাইয়া দুরুরু মা ইস্মিহি শাইউন ফিল আরদি ওয়ালা ফিস ছামায়ি ওয়াহুয়াস ছামিউল আলিম- ৩ বার।
بِسْمِاللهِالَّذِىْلَايَضُرُّمَعَاسْمِهشَيْئٌفِىالْاَرْضِوَلَافِىالسَّمَاءِ وَهُوَالسَّمِيْعُالْعَلِيْمِ
১০। হাসবি আল্লাহু লাইলাহা ইল্লাহুয়া আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়াহুয়া রাব্বুল আরশিল আজিম – ৭ বার
حَسْبِىَاللهُلَااِلٰهَاِلَّاهُوَعَلَيْهِتَوَكَّلْتُ وَهُوَرَبُّالْعَرْشِالْعَظِيْمِ .
11। তিন তসবিহ্ :
প্রথম তসবিহ্ :
সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লাইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবর – ১০০ বার।
سُبْحَانَاللهِوَالْحَمْدُلِهِٰوَلَاۤاِلٰهَاِلَّااللهُوَاللهُاَكْبَرُ.
দ্বিতীয় তসবিহ্ :
আস্তাগ ফিরুল্লাহা রাব্বি মিনকুল্লি জ্যাম্বিউ ওয়াআতুবু ইলাইহি। – ১০০ বার।
اَسْتَغْفِرُاللهَرَبِّـىمِنْكُلِّذَنْبٍوَّاَتُوْبُاِلَيْهِ .
তৃতীয় তসবিহ্ :
আল্লাহুম্মা সল্লি আলা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিনিন্ নাবিয়য়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আ’লা আলিহি ওয়া সাল্লিম- ১০০ বার।
اَللّٰهـُمَّصَلِّىعَلٰىسَيِّدِنَامُحَمَدِنِالنَّبِـىِّالاُمِّـىِّوَعَلٰىاٰلِهوَسَلِّمِ.
১২। আল্লাহুম্মা আকফিনি বি হালালিকা আন হারামিকা ওয়া আগনিনি বিফাজলিকা আম্মান সিওয়াকা – ১ বার।
اَللّٰهُمَّاَ كْفِنِىْبِحَلَالِكَعَنْحَرَامِكَوَاَغْنِيْنِىْبِفَضْلِكَعَنْمَاسِوَاكِ .
এশা নামাযের তসবিহ্
১। (ক) সুবহান আল্লাহ্- ৩৩ বার اللهِسُبْحَانَ
(খ) আলহামদুলিল্লাহ্- ৩৩ বার اَلحَمْدُللهِ
(গ) আল্লাহ আকবার – ৩৪ বার اَكْبَرْاَللهُ
(ঘ) লাইলাহা ইল্লাল্লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়াহুয়া
আলা কুল্লে শাইয়িন কাদির- ১বার।
لَااِلٰهَاِلَّااللهُلَهالْمُلْكُوَلَهالْحَمْدُوَهُوَعَلٰىكُلِّشَئٍقَدِيْرُ .
২। হুয়াল লাতিফূল খাবির – ১০০ বার।
৩। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু – ১০০ বার।
৪। আল্লাহু আল্লহু – ১০০ বার ।
৫। ইয়া জাল জালালী ওয়াল ইকরাম- ১০০ বার।
৬। দূরূদ শরীফ ১০০ বার।
৭। ইয়া মুসাব্বিবাল আসবাবে সাব্বিব – ১৫ বার।
يَامُسَبَّبُالْاَسْبَابِسَبِّبُ .
৮। দূরূদ শরীফ ১১ বার।
৯। সূরায়ে ইখলাস ৩০০ বার।
বিঃ দ্রঃ-এশার ফরজ নামাজের প্রথম রাকা’আতে সূরা ফাতেহার সাথে সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত এবং দ্বিতীয় রাকা’আতে সূরা ফাতেহার সাথে সূরা ক্বদর মিলিয়ে আদায় করলে আল্লাহ তার জীবনের গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন। (ইবনে মাজাহ শরীফ)।