স্টাফ রিপোর্টারঃ ( নাটোর,প্রতিনিধি)
আব্দুলপুর সরকারি কলেজের পিছনের ক্রমাগত পরোকিয়া করে মোঃ রসূল (৩৫) এবং মোঃ আতাউর রহমান (৩৭) এবং মোছাঃ মাসূরা খাতুন (৩৬)। মোঃ আতাউর রহমান যখন অর্থনীতি বিভাগ এ মোছাঃ মাসূরা খাতুন -কে হাতে নাতে ধরে সাংবাদিক ও অনুসন্ধান টিম, ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেন কিন্তু সত্যটা সময়ের কন্ঠ অনুসন্ধান টিম তদন্ত সাপেক্ষে কথা বলেন , প্রিন্সিপাল নূর কতুব আলম জানান এ বিষটি আমি শুনেছি কিন্তু এর ব্যাবস্থা আমাদের কাছে নেই জবাবে আরও বললেন মোছাঃ মাসূরা খাতুন এর অসামাজিক কার্যকলাপে সাথে জড়িত দীর্ঘ কয়েক বছর থেকে। মোছাঃ মাসূরা খাতুন একজন অর্থনীতি বিভাগ এর কেরানি। এরকম আপত্তিকর ঘটনার কারনে আমাদের এ কলেজ ছেড়ে চলে গেছে৷ এবং এরকম প্রতিনিয়ত কার্যকলাপের সাথে সম্পৃক্ত থাকার কারনে বেশ কিছুবছর পূর্ব থেকে ছাত্রদের সাথে অবৈধ ভাবে মেলামেশা আরম্ভ হয় তবে এর প্রভাব মোছাঃ মাসূরা বেগমের প্রতি নয় এর প্রভাব যেনো শুধুই ছাত্র। এবং সেই অভিযোগ করে শিক্ষার্থী জানান যে, অনার্স প্রথম বছরে ইনকোর্স মার্ক ২০ এ ২০ দেওয়া হয়েছে আসলে ২০ এ২০ নাই আছে মাত্র কলমের দাগটানা জিরো, দ্বিতীয় বর্ষেও এমন ঘটনা, তৃতীয় বর্ষে আবার রসূল (৩৫) ইনকোর্স মার্ক না দিয়ে তার পাওয়ার দেখিয়ে মোছাঃ মাসূরাকে দিয়ে বলাতো ঠিকঠাক ভাবে ইনকোর্স মার্ক দেয়া হয় তিন বছর যাবৎ ভোগান্তিতে । এরকম ঘটনা খুবই কম, চোরে শোনেনা ধর্মের কাহিনি। শাক দিয়ে মাছ ঢাকা রহস্যময় ব্যাপার। এ সকল শিক্ষকদের জুতার মালা দিয়ে বরন করলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবক বৃন্দ খুশি হবেন। এরা শিক্ষক নামে কলঙ্কিত। মানুষ রুপের শয়তান।